নেভাল এ যেতে যারা পছন্দ করেন নিশ্চয় কাকড়াঁ আর পিয়াজুঁ ট্রাই করতে মিস করেন না। এমন কেউ নেই যারা একবার হলেও কাকড়াঁ আর পিয়াজুঁ টেস্ট করেননি। মাত্র ৬০ টাকায় এক প্লেট কাকড়াঁ এবং ৩০ টাকার পিয়াজুৃঁ খেয়ে ঘন্টার পর ঘন্টার চেয়ার এ বসে সমুদ্রের আওয়াজ ও বাতাস উপভোগ এবং খুব কাছ হতে বিমান উড্ডয়নের দৃশ্য দেখার সুযোগ বাংলাদেশের আর কোথাও দেখতে পাবেননা। প্রকৃতিকে ভালোবাসি বলে যখনি সময় পাই ছুটে যাই নেভাল এ। শুধু প্রকৃতি নয় স্বাস্থ্যসমত ফুড খেতেও যথেস্ট ভালোবাসি। নেভালে অনেক গুলো দোকান ছিলো। প্রত্যেকটি দোকানে নজর দিচ্ছিলাম কোথায় স্বাস্থ্যসম্মত ভাবে ভালো পিয়াজুঁ আর কাকড়াঁ রান্না হচ্ছে। বেশির ভাগ দোকান মোটামুটি ভালো রান্না করছিলো। আর কিছু দোকান পারফেক্ট মনে হচ্ছিলো না। একটা কথা মোস্ট ইম্পর্টেন্ট সেটি হলো হোটেলের খোলা পানি না খাওয়ায় ভালো। মিনারেল ওয়াটার কিনে খাবেন। তো সবচেয়ে বেশি ভালো লেগেছিলো নুরু মামার হোটেলের কাকড়াঁ আর পিয়াজুঁ। নেওয়ার আগে তারা আমাকে তাদের কাকড়াঁ আর পিয়াজুঁ টেস্ট করতে দিয়েছিলো আর বলেছিলো ভালো না লাগলে অর্ডার না করতে। ট্রাস্ট মি এতোটাই ভালো লেগেছে অর্ডার না করে পারিনি। খাওয়া শেষে কোনো কারনে জানলাম বৃষ্টি পরার কারণে তারা বাজার হতে কাকড়াঁ রান্না করার উপকরণ আদা ও রসুন আনতে পারেনি। তারা নাকি জাস্ট মশলা দিয়ে রান্না করেছিলো। জাস্ট মশলা দিয়ে এতোই টেস্ট!!! আদা রসুন দিলে কেমন হতো??? পিয়াজুঁ ও যথেস্ট ক্রিসপি 👌 তাদের চাও মজা বটে। ভীষণ ভালো লেগেছে। সো কখনও নেভাল গেলে ট্টাই করে আসতে পারেন নুরু মামার হোটেলে। তাদের ব্যবহার খুব ভালো। গ্রাহককে সন্তুষ্ট করতে তারা খুব আন্তরিক।
একজন গ্রাহক হিসেবে তাদের আরো সফলতা ও উজ্জলতা কামনা করি। আজ এই পর্যন্ত। থ্যাকংস টু এভরি ওয়ান 😊
 |
নেভালের কাকড়াঁ ও পিয়াজুঁ |
 |
রান্না করার মুহুর্তে তোলা |
মন্তব্যসমূহ
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন